বিশ্বকাপ আয়োজনে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চেয়ে সেনাপ্রধানকে চিঠি দিয়েছে বিসিবি
- 1
৬ ভেন্যু, ২ ডাবল হেডার- আইপিএলের বাকি অংশের সূচি প্রকাশ
- 2
মিচেল-কারেন ও পাকিস্তানকে নিয়ে মন্তব্য; এবার ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- 3
বাংলাদেশকে পাকিস্তান সফরের নতুন সূচি পাঠালো পিসিবি
- 4
যু'দ্ধবিরতির খবর শুনে ‘অস্ট্রেলিয়ার বিমান থেকে নেমে পড়েন’ পন্টিং, থাকেন ভারতেই
- 5
২০২৫ গ্লোবাল সুপার লিগে রংপুর রাইডার্স, উদ্বোধনী ম্যাচ ১০ জুলাই

বিশ্বকাপ আয়োজনে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চেয়ে সেনাপ্রধানকে চিঠি দিয়েছে বিসিবি
বিশ্বকাপ আয়োজনে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চেয়ে সেনাপ্রধানকে চিঠি দিয়েছে বিসিবি
আগামী অক্টোবরে বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তবে দেশটির সাবেক সরকার কর্তৃক জরুরি অবস্থা জারি করা এবং সহিংস বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে বিশ্বকাপ আয়োজন। আইসিসি ও ভাবা শুরু করেছে বিকল্প ভেন্যুর কথা। এমন অবস্থায় এখনো আশার আলো ধরে রেখেছে বিসিবি।
বৃহস্পতিবার আসন্ন আইসিসি মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে বিশ্বকাপ পরিচালনার নিরাপত্তা আশ্বাস চেয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বিসিবি।
১০ দল নিয়ে আগামী ৩ থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত মেয়েদের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বাংলাদেশে। আইসিসি বেশ কয়েকদিন আগেই জানিয়েছিল তারা বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। বিকল্প ভেন্যু হিসাবে ধরা হচ্ছে ভারত সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং শ্রীলঙ্কাকে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর, বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানসহ বেশ কয়েকজন বোর্ড পরিচালককেও হাসিনার দল আওয়ামী লীগ সমর্থন করায় বাংলাদেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়। তাই বিসিবিতে এখন অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। যাতে করে অনিশ্চিতায় পড়েছে বিশ্বকাপ আয়োজন।
বিসিবির আম্পায়ার কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ মিঠু ক্রিকবাজকে বলেন, "আমরা টুর্নামেন্ট আয়োজনের চেষ্টা করছি। সত্যি বলতে, দেশে আমাদের মধ্যে খুব বেশি লোক নেই এবং বৃহস্পতিবার আমরা আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নিরাপত্তার বিষয়ে সেনাপ্রধানকে একটি চিঠি পাঠিয়েছি। কারণ আমাদের হাতে মাত্র দুই মাস সময় রয়েছে।"
তিনি আরো বলেন, "আইসিসি আমাদের সাথে দু'দিন আগে যোগাযোগ করেছিল এবং আমরা উত্তর দিয়েছিলাম যে আমরা শীঘ্রই তাদের প্রতিক্রিয়া জানাবো। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পরে আমাদের তাদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিতে হবে। কারণ এটি বোর্ড বা অন্য কেউ দিতে পারে না। দিতে পারে শুধু দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তাই আমরা আজ চিঠিটি পাঠিয়েছি এবং সেনাবাহিনী থেকে লিখিত আশ্বাস পাওয়ার পর আমরা আইসিসিকে জানাব,”