‘সবকিছু দুই দিনে বদলায় না’—পাওয়ার হিটিং নিয়ে সতর্ক আশাবাদ লিটনের
৯৭ প্রতিবেদক: মোহাম্মদ আফজল
প্রকাশ: 1 সপ্তাহ আগেআপডেট: 1 সেকেন্ড আগে- 1
বিসিবি নির্বাচন, ফিক্সিং ইঙ্গিত ও ক্রীড়া উপদেষ্টার ‘সীমিত হস্তক্ষেপ’: আড়ালের গল্প কী?
- 2
আইপিএলের রঙ্গমঞ্চে গেইলের শেষ অঙ্কটা বিষাদের
- 3
বিসিবি নির্বাচনে অংশ নেবেন তামিম, সরে দাঁড়ালেন আকরাম খান
- 4
এশিয়া কাপে দুই বাংলাদেশি আম্পায়ার, ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের দায়িত্বেও তারা
- 5
রেকর্ডবুকে নতুন দাগ, ৩৪২ রানের হারে মুখ খুললেন দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ

‘সবকিছু দুই দিনে বদলায় না’—পাওয়ার হিটিং নিয়ে সতর্ক আশাবাদ লিটনের
‘সবকিছু দুই দিনে বদলায় না’—পাওয়ার হিটিং নিয়ে সতর্ক আশাবাদ লিটনের
বাংলাদেশ দলের টি-টোয়েন্টি ব্যর্থতার বড় কারণগুলোর একটি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনায় রয়েছে পাওয়ার হিটিংয়ের ঘাটতি। ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে বড় শট খেলতে না পারা কিংবা শেষের ওভারগুলোতে ইনিংস টেনে নিতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে সমালোচনা রয়েছে দীর্ঘদিনের।
এই ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নিয়োগ দিয়েছে ইংল্যান্ডের ‘পাওয়ার হিটিং’ বিশেষজ্ঞ কোচ জুলিয়ান উডকে। যার মূল দায়িত্বই ব্যাটারদের বড় শট খেলায় দক্ষ করে তোলা। কিছুদিন ধরেই দলের সঙ্গে কাজ করছেন এই ইংলিশ কোচ।
সিলেটে চলমান কন্ডিশনিং ক্যাম্পে দেখা গেছে, তিনি ব্যাটারদের সঙ্গে আলাদাভাবে কাজ করছেন ব্যাটের গ্রিপ, ব্যাকলিফট, টাইমিং এবং শরীরের ভারসাম্য নিয়ে। লক্ষ্য একটাই, শক্তিশালী শট খেলার সক্ষমতা বাড়ানো।
দলের অধিনায়ক লিটন দাস মনে করছেন, এই নতুন উদ্যোগে ইতিবাচক কিছু পরিবর্তন এসেছে, তবে ফল দেখতে সময় লাগবে।
সিলেটে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে লিটন বলেন, “দেখেন, কেউ আসলে দুই–তিন দিনে সব ঠিক করে দিতে পারবে না। তার (জুলিয়ান উডের) কিছু চিন্তাভাবনা ও প্রক্রিয়া ছিল, যা অনুশীলনে আমাদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। আমরা তা নিয়ে কাজ করেছি। এখন দেখা যাক বাস্তবে কী হয়।”
তবে শুধু অনুশীলন নয়, এই কাজের বাস্তব প্রতিফলন মাঠেই দেখা যাবে বলে মনে করেন লিটন। তিনি বলেন, “জুলিয়ান উড আসার পর আমরা এখনও একটি ম্যাচও খেলিনি। নেদারল্যান্ডস সিরিজ দিয়েই দেখা যাবে, এই কাজের প্রভাব মাঠে কতটা ফুটে ওঠে।”
তিনি আরও যোগ করেন, “এক-দুই সেশনে খুব একটা উন্নতি সম্ভব না। আমরা যারা খেলি, তাদের কারো সাত-আট বছর, আবার কারো দশ বছরের অভ্যাস। তাদের নিজস্ব খেলার প্যাটার্ন রয়েছে। সেই জায়গা থেকে প্যাটার্ন পরিবর্তন করতে সময় লাগবেই। তবে যদি নিয়মিত কাজ করে যাওয়া যায়, তাহলে ভবিষ্যতে তার ভালো ফল আসবে।”