রনির ৭ উইকেট পাবার দিনে ৪০ এই শেষ গাজী টায়ার্স
- 1
ইয়ান বোথাম, ইমরান খান, কপিল দেবের পাশে মেহেদী হাসান মিরাজ
- 2
শ্রীলঙ্কাকে অনায়াসে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল জুনিয়র টাইগাররা
- 3
শ্রীলঙ্কাকে ২৮ ওভারে ১৯৮ রানের টার্গেট দিয়েছে বাংলাদেশ
- 4
পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ, ফয়সালাবাদে ১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
- 5
বাংলাদেশকে চাপে রাখা ভিনসেন্ট মাসেকিসা ফলো করেন রিশাদ হোসেনকে

রনির ৭ উইকেট পাবার দিনে ৪০ এই শেষ গাজী টায়ার্স
রনির ৭ উইকেট পাবার দিনে ৪০ এই শেষ গাজী টায়ার্স
২০০২ সালের ২৭ ডিসেম্বর, ন্যাশনাল ক্রিকেট লিগ ওয়ানডেতে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে মাত্র ৩০ রানে অলআউট হয়েছিল চট্টগ্রাম বিভাগ। নাফিস ইকবাল, নাজিমউদ্দিন, আফতাব আহমেদ, আকরাম খানদের দল গড়েছিল বাংলাদেশের মাটিতে লিস্ট এ ক্রিকেটে সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড।
সেই রেকর্ড আজ পড়েছিল হুমকির মুখে। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বিপক্ষে গাজী টায়ার্স ক্রিকেট অ্যাকাডেমি ২৩ রানেই ৮ উইকেট হারিয়ে বসেছিল। তবে শেষ দুই উইকেটে ১৭ রান যোগ করে লজ্জার রেকর্ড নিজেদের করতে দেয়নি তাঁরা।
তবে দেশের মাটিতে লিস্ট-এ ক্রিকেটে ৩য় সর্বনিম্ন দলীয় স্কোর এখন গাজী টায়ার্সের। ২য় অবস্থানে আছে ক্রিকেট কোচিং স্পোর্টস ক্লাব, আবাহনীর বিপক্ষে ফতুল্লায় ২০১৩ সালে ৩৫ রানে অলআউট হয়েছিল তাঁরা।
গাজী টায়ার্সকে ৪০ রানে গুটিয়ে দেবার দিন ৬ ওভারে ২০ রান খরচে ৭ উইকেট নিয়েছেন আবু হায়দার রনি। যা বাংলাদেশের মাটিতে লিস্ট এ ক্রিকেটে ৩য় সেরা বোলিং ফিগার। ২০১৭ সালে ফতুল্লায় ৪০ রানে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন ইয়াসিন আরাফাত মিশু। ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ে এ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশ এ দলের হয়ে ১৭ রান খরচে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন আব্দুর রাজ্জাক।
রনির ৭ উইকেটের সাথে নাসুম আহমেদ ২০ রান খরচে ৩ উইকেট নেন।
৪১ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামা মোহামেডান ৬.২ ওভারে ১ উইকেট হারিয়েই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। ২১ বলে ১৯ রান করে অপরাজিত থাকেন ইমরুল কায়েস। ১২ বলে ১২ রান করে আউট হন রনি তালুকদার। ৫ রান করে অপরাজিত থাকেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।
গাজী টায়ার্সের পক্ষে ১ ওভার বল করে ৪ রান খরচে ১ উইকেট নেন আরিদুল ইসলাম আকাশ।