'পাকিস্তানে এক দল ৫০০ করেছে অন্য দল ৮০০ করেছে, সেখানেও ফলাফল হয়েছে'

'পাকিস্তানে এক দল ৫০০ করেছে অন্য দল ৮০০ করেছে, সেখানেও ফলাফল হয়েছে'
'পাকিস্তানে এক দল ৫০০ করেছে অন্য দল ৮০০ করেছে, সেখানেও ফলাফল হয়েছে'
চট্টগ্রামে প্রথম দিন শেষে বড় রানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে এরিমধ্যে ৩০৭ রান করে ফেলেছে তারা। ব্যাটিং স্বর্গ সাগরিকায় দ্বিতীয় দিনে প্রোটিয়ারা যে রানের পাহাড় গড়বে এটা সহজেই বলে দেয়া যায়। তবে প্রতিপক্ষের এত বড় পুঁজিতেও হতাশ নন বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স। পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ থেকে খুঁজে পেয়েছেন আত্মবিশ্বাস।
এই টেস্টে এখনো জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী প্রধান কোচ। কিছুদিন আগেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৫০০ এর বেশী রান করে ইনিংস ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলো সেই উদাহরণ টেনে সিমন্স বলেন,
"এই মুহূর্তে দলের কথা হচ্ছে আগামীকাল সকালে আমাদের আসতে হবে এবং তাদের বোলিং করানোর মতো অবস্থানে রাখার জন্য তাড়াতাড়ি উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এরপর আমরা যখন ব্যাটিং করেছি… আমরা টেস্ট ম্যাচে দেখেছি, পাকিস্তানে টেস্ট ম্যাচে, এক দল ৫০০ করেছে, অন্য দল ৮০০ করেছে, সেখানেও ফলাফল হয়েছে।"
দক্ষিণ আফ্রিকার বড় সংগ্রহে হতাশ কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে কোচ বলেন, "আমি হতাশ বলতে পারি না। যতদূর আমরা উদ্বিগ্ন এটা দারুণ একটি ব্যাটিং উইকেট ছিল। আমি মনে করি বোলাররা পরিশ্রম করেছে এবং ভালো বোলিং করেছে। কয়েকটি সুযোগ মিস করেছে। ধরতে পারলে ভিন্ন হতে পারতো, চার, পাঁচ উইকেট হতে পারতো। কিন্তু আপনি জানেন, এটা কঠিন একটি দিন। আমি যখন এখানে এসেছি তখন মুদ্রার অন্য পাশে কঠিন দিন দেখেছি। তাই, আমি হতাশ বলব না।"
দক্ষিণ আফ্রিকার বড় সংগ্রহে হতাশ কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে কোচ বলেন, "আমি হতাশ বলতে পারি না। যতদূর আমরা উদ্বিগ্ন এটা দারুণ একটি ব্যাটিং উইকেট ছিল। আমি মনে করি বোলাররা পরিশ্রম করেছে এবং ভালো বোলিং করেছে। কয়েকটি সুযোগ মিস করেছে। ধরতে পারলে ভিন্ন হতে পারতো, চার, পাঁচ উইকেট হতে পারতো। কিন্তু আপনি জানেন, এটা কঠিন একটি দিন। আমি যখন এখানে এসেছি তখন মুদ্রার অন্য পাশে কঠিন দিন দেখেছি। তাই, আমি হতাশ বলব না।"