রান পাননি তামিম, হৃদয়-অংকনের ফিফটিতে জিতল মোহামেডান
- 1
ইয়ান বোথাম, ইমরান খান, কপিল দেবের পাশে মেহেদী হাসান মিরাজ
- 2
শ্রীলঙ্কাকে অনায়াসে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল জুনিয়র টাইগাররা
- 3
শ্রীলঙ্কাকে ২৮ ওভারে ১৯৮ রানের টার্গেট দিয়েছে বাংলাদেশ
- 4
পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ, ফয়সালাবাদে ১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
- 5
বাংলাদেশকে চাপে রাখা ভিনসেন্ট মাসেকিসা ফলো করেন রিশাদ হোসেনকে

রান পাননি তামিম, হৃদয়-অংকনের ফিফটিতে জিতল মোহামেডান
রান পাননি তামিম, হৃদয়-অংকনের ফিফটিতে জিতল মোহামেডান
গতরাতে ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় বলা মুশফিকুর রহিম আজ মিরপুরে গার্ড অব অনার পেলেন মোহামেডান–রূপগঞ্জ টাইগার্স ম্যাচে। মুশফিককে অবশ্য আজ ব্যাট করতে নামতে হয়নি, এর আগেই তার দল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব তুলে নিয়েছে ৭ উইকেটের জয়। জোড়া ফিফটিতে দলকে সহজেই জয় এনে দেন তাওহীদ হৃদয় ও মাহিদুল ইসলাম অংকন।
মিরপুর শের-ই-বাংলায় টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মোহামেডান। প্যাড-গ্লাভস পরে মাঠে নামার সময় সতীর্থদের কাছ থেকে গার্ড অব অনার পান বাংলাদেশের জার্সিতে ২৭৪ ওয়ানডে খেলা মুশফিকুর রহিম। তবে এদিন মুশফিক ব্যাট হাতে নামার আগেই ৭ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে জিতে যায় তার দল।
রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে রান করতে পারে কেবল ২২২। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪১ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক আল-আমিন জুনিয়র। এছাড়া তানভীর হায়দার ৩৭ রান করে বিদায় নেন। কেউ বড় ইনিংস খেলতে না পারায় অল্পতেই থামে রূপগঞ্জ টাইগার্সের ইনিংস।
মোহামেডানের বোলারদের মধ্যে এবাদত হোসেন, তাইজুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান মিরাজ শিকার করেন দুইটি করে উইকেট। এছাড়া মুশফিক হাসান, রনি তালুকদার পান একটি করে উইকেটের দেখা।
জয়ে ফেরার মিশনে সহজ লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতেই অবশ্য তামিম ইকবালের উইকেট হারায় মোহামেডান। দুই বাউন্ডারিতে ১৭ বলে ১৪ রান করা তামিম ক্যাচ তুলে ফিরে যান প্যাভিলিয়নে। আরেক ওপেনার রনি তালুকদারের ব্যাট থেকে আসে ৩৬ রান। তিনে নামা মাহিদুল ইসলাম অংকন এরপর দলকে এনে দেন স্বস্তি। মাঝে আরিফুল ইসলাম করেন ১৫ রান।
দলীয় ১০৬ রানে ৩য় উইকেট হারানো মোহামেডানকে এরপর আর কোনো বিপদে পড়তে হয়নি। ১১৯ রানের হার-না-মানা জুটিতে তারা দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন। দু'জনেই পেয়েছেন ফিফটির দেখা। ১২.১ ওভার হাতে রেখেই মোহামেডান পায় ৭ উইকেটের বড় জয়। তাওহীদ হৃদয় ৪৭ বলে ৭৪ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন। ৮১ রান করা মাহিদুল অংকন ইনিংস সাজান ৫ চার ও ২ ছক্কায়।