বিশ্বকাপে খেলতে না পারার যন্ত্রণায় এখনও পুড়ছে জিম্বাবুইয়ানরা

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 2 সপ্তাহ আগে আপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
বিশ্বকাপে খেলতে না পারার যন্ত্রণায় এখনও পুড়ছে জিম্বাবুইয়ানরা

বিশ্বকাপে খেলতে না পারার যন্ত্রণায় এখনও পুড়ছে জিম্বাবুইয়ানরা

বিশ্বকাপে খেলতে না পারার যন্ত্রণায় এখনও পুড়ছে জিম্বাবুইয়ানরা

২০২৪ আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে না পারা জিম্বাবুয়ের জন্যে বেশ বেদনার। যে বেদনা পরপর দুই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের যেন সঙ্গী, যা তারা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন। বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলতে না পারার যন্ত্রণায় প্রায়ইশ পুড়তে হয় জিম্বাবুইয়ানদের। বাংলাদেশে এসেও তাই সিকান্দার রাজা শোনালেন তাদের সেই মন খারাপের গল্প। তবে সব ভুলে রাজা চান, ভবিষ্যতে যেন চায়ের কাপ হাতে নিয়ে ভালো স্মৃতিগুলো মনে করতে।

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট পায় উগান্ডা, আবারও ব্যর্থ হয়ে হতাশার সমুদ্রে জিম্বাবুয়ে দল। দুটি ম‍্যাচ হেরে যাওয়ায় ভাগ‍্য নিজেদের হাতে ছিল না জিম্বাবুয়ের। নামিবিয়ার কাছে প্রথম ম্যাচে হেরেই হোঁচট খাওয়া দলটি ছিটকে যায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দৌড় থেকে। এই ক্ষত নিয়েই তারা এবার বাংলাদেশে।

পাঁচ ম্যাচের সিরিজ শুরুর আগে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা সংবাদ সম্মেলনে এসে প্রথমই পড়েন বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার প্রশ্নে,

'শুরুতেই এই প্রশ্ন আসবে ভাবিনি। এটা এমন একটা বিষয় যা সবসময়ই বেদনাদায়ক। শুধু যখন খেলতে থাকি তখনই নয়, যখন ক্লান্ত হয়ে বসে জিরিয়ে নিই তখনও এটা আমাদের মাথায় ঘুরতে থাকে। জিম্বাবুয়ের মানুষ, ক্রিকেট দলের ম্যানেজমেন্ট- সবার কাছেই এটা বেদনাদায়ক যে আমরা বিশ্বকাপ খেলতে পারছি না। এই ব্যথা আমাদের অনেক দিন বয়ে বেড়াতে হবে।'

নিজেদের দলীয় সংস্কৃতির প্রশংসা শোনা গেল সিকান্দার রাজার মুখ থেকে, 'জিম্বাবুয়ে জাতীয় দল একসাথে হলেই আমরা দারুণ সব স্মৃতি জড়ো করি। হারলে তো দগদগে ক্ষত নিয়ে ভাবতে হবেই। তবে আমি ভালো স্মৃতিগুলোর রোমন্থন করতে পছন্দ করি। জীবনের অন্যান্য বিষয়ের মতো ক্রিকেটটাও খুব দ্রুত পার হয়ে যাবে। ভবিষ্যতে যেন চায়ের কাপ হাতে নিয়ে ভালো স্মৃতিগুলো মনে করতে পারি। আমরা তাই ভালো স্মৃতিগুলো জড়ো করি।'