আইপিএলে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়দের নিয়ম পন্টিংয়ের কাছে দুঃস্বপ্ন

৯৭ প্রতিবেদক:

প্রকাশ : 1 সপ্তাহ আগে আপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
আইপিএলে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়দের নিয়ম পন্টিংয়ের কাছে দুঃস্বপ্ন

আইপিএলে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়দের নিয়ম পন্টিংয়ের কাছে দুঃস্বপ্ন

আইপিএলে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়দের নিয়ম পন্টিংয়ের কাছে দুঃস্বপ্ন

আইপিএলে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের যে নিয়ম করা হয়েছে, তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। কেউ বলছেন ভালো, কারও বা খুব একটা ভালো মনে হচ্ছে না। কিছুদিন আগেই রোহিত শর্মা জানিয়েছেন, এই নিয়মটি তার খুব একটা পছন্দ পছন্দ নয়। এদিকে সম্প্রতি দিল্লি ক্যাপিটালস কোচ রিকি পন্টিং পরিস্কার করেছেন, এই নিয়মটি তার জন্য দুঃস্বপ্নের মতো। তবে টুর্নামেন্টের ভালোর জন্য যদি এই নিয়মটি কার্যকর হয়, তবে তা বিদ্যমান থাকলে আপত্তি নেই।

ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘ক্রিকইনফো'র সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেছেন পন্টিং। তিনি জানান, ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের ব্যাপারটা দুই ভাবে উত্তর করতে পারেন তিনি।

“খুব ভালো হতো শুনতে পারলে যে লোকজন কী ভাবছে এই ব্যাপারে। যদি প্রতিদিন যারা দেখছে, তারা সত্যি পছন্দ করে এবং মনে করে এটা ভালো, তবে তো চালু থাকতেই পারে।”

“যদি একটা গড় অংশ এটা নিয়ে দ্বিধায় পড়ে যায় এবং না জানে, কী হচ্ছে এখানে ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের বিষয়টি– কেউ আসছে, কেউ যাচ্ছে, তারা যদি আসলেই দ্বিধায় পড়ে যায়! (তবে আবার ভাবতে হবে)। দিনশেষে আমরা চিন্তা করব যে পণ্যটা সেখানে যাচ্ছে এবং সবাই যাতে ভালোভাবে তা দেখতে পারে।”

ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের এই নিয়মটি ২০২৩ মৌসুম থেকে আইপিএলে চালু হয়। একটা দলকে ১২ জন খেলোয়াড় নিতে হয়, যেখানে একজন থাকেন ট্যাক্টিকাল অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে।

গত বছর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রোহিত শর্মা। তিনিও এই নিয়মের খুব একটা ভক্ত নন। ক্লাব প্রেইরি ফায়ারের এক পডকাস্টে এসে সেসব কথা জানান তিনি।

পন্টিং ক্রিকইনফোকে আরো বলেছেন, শুধুমাত্র নিজ দলের সেরা একাদশ সাজানোর দায়িত্ব থাকলে, সেটা একজন কোচের জন্য সুবিধা হতো বেশি, “একজন খেলোয়াড়ের দিক থেকে এবং কোচের দিক থেকে, খেলা খুব সহজ হতো যদি আপনাকে শুধু ১১ জনকে বাছাই করতে হতো। শুধুমাত্র সেরা একাদশ, তাদেরকে বের করে ঠেলে দেওয়া যে খেলো।”

“কারণ আমি আপনাকে বলছি, আমরা রাতে ট্রেনিংয়ের পর বসব এবং দল নির্বাচন করব। আপনাকে ২ টা দল ঠিক করতে হবে এবং সেখান থেকে ৫ জন ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড় বের করতে হবে। আপনাকে বিভিন্নভাবে এসব কাজ করতে হতে পারে এবং ভিন্ন কম্বিনেশনের দিকে তাকিয়ে। এটা একরকম দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে ওঠে।”