আবারও ঢাকা লিগের শিরোপা জিতল আবাহনী লিমিটেড
-
1
অ্যাশেজের বাকি দুই টেস্টে বড় ধাক্কা অস্ট্রেলিয়ার, নেই কামিন্স-লায়ন
-
2
এক ওভারে পাঁচ উইকেট: টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইতিহাস গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার প্রিয়ানদানা
-
3
রশিদ খানের বুলেটপ্রুফ জীবন: নিজের দেশে খেলতে না পারার গল্প
-
4
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের জন্য নিউজিল্যান্ড দলে প্রথমবার ডাক জেডেন লেনক্সের
-
5
সিলেট টাইটান্সের নতুন আশা, এবার কিন্তু অইজিবো মানসিকতা
আবারও ঢাকা লিগের শিরোপা জিতল আবাহনী লিমিটেড
আবারও ঢাকা লিগের শিরোপা জিতল আবাহনী লিমিটেড
আবারও শিরোপা জিতল আবাহনী লিমিটেড। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আজকের (মঙ্গলবার) ম্যাচে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবকে হারাতে পারলেই চ্যাম্পিয়ন আবাহনী, হিসাব এমনই ছিল। সেই হিসাব একেবারে পাকাপোক্তভাবে পূরণ করে ৪ উইকেটে জয় ছিনিয়ে নেয় দলটি। এই শিরোপা জয়ের মাধ্যমে মোট ২৩ বার এই অর্জনে নাম লেখাল আবাহনী। এর আগের মৌসুমেও শিরোপা নিয়েছে দলটি।
শেখ জামাল লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছিল ২৬৮ রানের। তাড়া করতে গিয়ে দুই ওপেনার সাব্বির হোসেন ৬, নাইম শেখ ২১ রানে ফিরেছেন। সেখান থেকে এনামুল হক বিজয় ও আফিফ হোসেন ধ্রুব’র দারুণ এক জুটি গড়ে ওঠে। দুইজনের ১০৩ রানের জুটিতে আশা খুঁজে পেয়েছিল আবাহনী। ৭৯ বলে ৬৭ রানে এনামুল ফিরলে, আফিফের সাথে এসে যোগ দেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন।
আফিফের ৮৮ বলে ৮৩ রানের ইনিংসও শেষ হয়, তখন দলের রান ৪ উইকেট হারিয়ে ২১৩। অধিনায়ক মোসাদ্দেক দায়িত্বের পরিচয় দেন। নাহিদুল ইসলামও মোসাদ্দেককে ভালো সমর্থন দিয়েছেন, ১৯ বলে ২৪ করে ফিরেছেন। শেষ পর্যন্ত ম্যাচ জিততে ৬ বলে প্রয়োজন ছিল ৯ রান। শেষ দুই বলে যখন ১ রান প্রয়োজন, মোসাদ্দেক ছক্কা হাঁকিয়ে বসেন- যার ফলে দলের জয় এবং অধিনায়কের ফিফটি দুটোই পূরণ হয়।
এর আগে শেখ জামালের হয়ে সৈকত আলি, সাকিব আল হাসান, কাজী নুরুল হাসান সোহানদের থেকে রান এসেছে। তবে সবচেয়ে বড় অবদান রাখলেন জিয়াউর রহমান। টসে হেরে ব্যাট করতে নামা দলটির হয়ে বেশ অনেকদিন বাদে খেলতে নামলেন সাকিব। সৈকত, সাকিব ও সোহান কারও ফিফটি পূরণ হয়নি। সৈকত ৪১, সাকিব ৪৯, সোহান ৪১ রানে ফিরে যান।
তবে জিয়াউরের ইনিংসে লড়াই করার পুঁজি পায় শেখ জামাল। ৮ ছক্কা ও ৫ চারে ৫৮ বলে ৮৫ রানের ইনিংস খেলেন এই ব্যাটার। ইনিংসের শেষ ওভারে ফিরেছেন তিনি। শেখ জামাল ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৭ রানে থামে।
আবাহনীর হয়ে বল হাতে তানজিম হাসান সাকিব ও রাকিবুল হাসান ৩ টি করে উইকেট নেন।
