নোয়াখালীর নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নিয়ে পলাশের উৎসবমুখর প্রতিক্রিয়া

৯৭ প্রতিবেদক: নাজিফা তাসনিম

প্রকাশ: 5 ঘন্টা আগে আপডেট: 1 সেকেন্ড আগে
নোয়াখালীর নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নিয়ে পলাশের উৎসবমুখর প্রতিক্রিয়া

নোয়াখালীর নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নিয়ে পলাশের উৎসবমুখর প্রতিক্রিয়া

নোয়াখালীর নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নিয়ে পলাশের উৎসবমুখর প্রতিক্রিয়া

বিপিএলের দ্বাদশ আসরকে ঘিরে এবার নতুন উত্তেজনা যোগ করেছে নোয়াখালী বিভাগের দল নোয়াখালী এক্সপ্রেস। প্রথমবারের মতো অংশ নিতে যাওয়া ফ্র্যাঞ্চাইজিটি তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত করেছে জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশকে। রাজধানীর একটি হোটেলে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তি স্বাক্ষর শেষে তাদের নতুন পরিকল্পনা ও লক্ষ্য তুলে ধরে দলটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

এর আগেই গত সপ্তাহে নোয়াখালী এক্সপ্রেস জানায়, ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-খ্যাত কাবিলা চরিত্রের অভিনেতা পলাশই থাকছেন তাদের সঙ্গে। নোয়াখালীর ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচিতিকে যেভাবে তিনি নাটকে তুলে ধরে দর্শকদের কাছে আলাদা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন, সেটিই দলটির সিদ্ধান্তে বড় ভূমিকা রেখেছে।

সংবাদ সম্মেলনে নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে পলাশ বলেন,
“নোয়াখালী এক্সপ্রেসের একটা টিম বিপিএলের মত এত বড় আসরে হইছে এটা আমার জন্য অনেক গর্বের এবং নোয়াখালীর মানুষের জন্য অনেক গর্বের। আমি মনে করি এটা অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিলো। যেহেতু এত বছর পরে হইছে তাও তো হইছে। এই আনন্দটা অন্য রকম। আশা করি নোয়াখালী এক্সপ্রেসের মাধ্যমে বিপিএলের তারা একটা ভালো পারফরম্যান্স দিবে।”

পলাশ নিজের জেলা নোয়াখালীর ক্রিকেট অবকাঠামোর প্রসঙ্গও তুলেন। তরুণ খেলোয়াড়দের উঠে আসার বাস্তবতা ব্যাখ্যা করেই তিনি বলেন,
“যেহেতু আমি নোয়াখালীর ছেলে। তাই আমি চাইবো যে নোয়াখালীর ক্রিকেট অবকাঠামোর জন্য তারা যাতে কাজ করেন কারণ নোয়াখালীর ক্রিকেট অবকাঠামোর মধ্যে ছেলেরা যারা এখন ক্রিকেট খেলছে প্রত্যেকেই ভালো করছে আর আমি চাই আপনাদের মাধ্যমেও নোয়াখালী অনেক এগিয়া যাক।”

ক্রিকেটের বিভিন্ন অনিয়ম, বিশেষ করে ফিক্সিং প্রসঙ্গে প্রশ্ন উঠলে তিনি দায়িত্বশীল অবস্থান তুলে ধরে বলেন,
“ক্রিকেটের সাথে যারা যুক্ত আছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড তারা এ ব্যাপার গুলো দেখবেন, তদন্ত করবেন। আমাদের দিক থেকে আমরা চাইবো এগুলো যাতে না হয়। শুধু ক্রিকেটে না, যেকোনো অঙ্গনেই ফিক্সিং, দূনীতি এগুলো কাম্য নয়।”

তবে ব্যস্ততার কারণে প্রতিটি ম্যাচে হাজির থাকার সুযোগ নাও হতে পারে এমন বাস্তবতাও জানান এই অভিনেতা। তিনি বলেন,
“প্রত্যেক খেলায় থাকাটা একটু ডিফিকাল্ট। যেহেতু আপরানা জানেন আমাদের মাসে প্রায় ২০ দিনের মত ব্যাচেলর পয়েন্টের শ্যুট করতে হয়। আমি চেষ্টা করবো গুরুত্বপূর্ণ খেলা গুলোতে থাকার জন্য।”