বাঁচা-মরার লড়াইয়ে কানাডার বিপক্ষে পাকিস্তানের জয়
-
1
হেডের অপরাজিত ১৪২ রানে অ্যাশেজে অজিদের কাছে ধরাশায়ী ইংল্যান্ড
-
2
তাসকিন-মুস্তাফিজের মুখোমুখি লড়াইয়ে জয়ী মুস্তাফিজ
-
3
ডেভন কনওয়ের ডাবল সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডের পাহাড়সম রান
-
4
বাংলাদেশের যুবা ক্রিকেটারদের সেমিফাইনালে বিদায়, ফাইনালে ভারত-পাকিস্তান
-
5
হজের লড়াকু সেঞ্চুরিতে ফলোঅন এড়ানোর চেষ্টায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে কানাডার বিপক্ষে পাকিস্তানের জয়
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে কানাডার বিপক্ষে পাকিস্তানের জয়
হারলেই বিদায় এমন সমীকরণে কানাডার বিপক্ষে জয় পেয়ে সুপার এইটে যাওয়ার ক্ষীণ আশা বাঁচিয়ে রাখলো পাকিস্তান। গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কাছে পরাজিত হয়ে টুর্নামেন্ট থেকে অনেকটাই ছিটকে পড়েছিলো বর্তমান রানার্সআপরা। সুপার এইটে যেতে হলে কানাডার বিপক্ষে পাকিস্তানকে তাই জিততেই হতো।
নাসাউ কাউন্টি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেটে ১০৬ রান সংগ্রহ করে কানাডা। জবাবে ১৫ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটের জয় পায় পাকিস্তান। কানাডাকে পরাজিত করে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম জয় তুলে নিলো পাকিস্তান।
মঙ্গলবার টসে জিতে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম আগে কানাডাকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। আগে বোলিং নিয়ে কানাডাকে অল্প রানেই থামিয়ে দেন শাহীন, নাসিমরা। কানাডার হয়ে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেছেন অ্যারন জনসন। ৪৪ বলে তার ইনিংস সাজানো ছিল চারটি করে ছক্কা-চারে। বাকিরা কেউই ২০ এর ঘর পার করতে পারেননি। অধিনায়ক সাদ বিন জাফর থামেন ২১ বলে ১০ রান করেন।
বল হাতে পাকিস্তানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নিয়েছেন আমির ও হারিস রউফ। একটি করে নেন শাহীন শাহ আফ্রিদি ও নাসিম শাহ।
১০৭ রানের ছোট লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় পাকিস্তান। দলীয় ২০ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। মাত্র ৬ রান করে বোল্ড হয়ে ফেরেন সায়েম আইয়ুব। এরপর জুটি গড়েন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। এই জুটিতেই জয়ের আশা দেখতে থাকে পাকিস্তান। এই জুটি ভাঙে বাবর ৩৩ রানে বিদায় নিলে। ৩৩ বলে ৩৩ রান করে বাবর ফেরার পর বাকিপথ পাড়ি দেন রিজওয়ান। ফলে ১৫ বল হাতে রেখেই জয়ের নাগাল পেয়ে যায় পাকিস্তান। রিজওয়ান করেন ৫২ বলে ৫৩ রান।
কানাডার বিপক্ষে এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের ৩ এ উঠে এসেছে পাকিস্তান। শেষ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বিশাল জয় ও আরো কিছু হিসাবের মারপ্যাচ পার হতে পারলেই কেবল সুপার এইটে ওঠা সম্ভব পাকিস্তানের।
