জিতেছে মোহামেডান, আবাহনী; ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস মুমিনুলের
-
1
অ্যাশেজের বাকি দুই টেস্টে বড় ধাক্কা অস্ট্রেলিয়ার, নেই কামিন্স-লায়ন
-
2
এক ওভারে পাঁচ উইকেট: টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইতিহাস গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার প্রিয়ানদানা
-
3
রশিদ খানের বুলেটপ্রুফ জীবন: নিজের দেশে খেলতে না পারার গল্প
-
4
ভারতের বিপক্ষে সিরিজের জন্য নিউজিল্যান্ড দলে প্রথমবার ডাক জেডেন লেনক্সের
-
5
সিলেট টাইটান্সের নতুন আশা, এবার কিন্তু অইজিবো মানসিকতা
জিতেছে মোহামেডান, আবাহনী; ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস মুমিনুলের
জিতেছে মোহামেডান, আবাহনী; ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস মুমিনুলের
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে শনিবার নিজ নিজ খেলায় জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে ৮০ রানের জয় পেয়েছে আবাহনী অন্যদিকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে ৯৪ রানে হারিয়েছে মোহামেডান।
বিকেএসপিতে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে ৩১০ রানের বিশাল সংগ্রহ দাড় করায় আবাহনী। ৭৪ বলে ৯২ রান করে ব্রাদার্স ইউনিয়নের বোলারদের ঘায়েল করেছে মুমিনুল হক। তাছাড়া মোহাম্মদ মিঠুন করেছেন ৭১ রান। ব্রাদার্স ইউনিয়নের হয়ে ২ টি উইকেট শিকার করেছেন আল আমিন হোসেন।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮৮ রানে ৩ উইকেট হারায় ব্রাদার্স ইউনিয়ন। অধিনায়ক মাইশুকুর রহমানের ৮৪ রানের ইনিংস শুধু হারের ব্যবধাণ কমিয়েছে আবাহনীর সাথে। তাছাড়া ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন মিজানুর রহমান। নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৩০ রানেই আটকে যায় ব্রাদার্স ইউনিয়ন। আবাহনীর হয়ে ২ টি করে উইকেট নেন মোসাদ্দেক হোসেন ও মেহেরব হাসান।
এদিকে মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৩ রান সংগ্রহ করে তামিম ইকবালের মোহামেডান৷ শেষ ২ ম্যাচ ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি হাঁকালেও এই ম্যাচে শরিফুল ইসলামের বলে ২৮ রানে ফিরে গেছেন তামিম।
দলের হয়ে উল্লেখযোগ্য রনি তালুকদার ৩৬, মাহিদুল ইসলাম অংকন ৪২ এবং তাওহীদ হৃদয় খেলেন ৬৬ রানের ইনিংস। রূপগঞ্জের হয়ে ৫৪ রান দিয়ে ৪ উইকেট শিকার করেন শরিফুল ইসলাম। ২ উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব।
তাসকিন আহমেদ ও মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং আক্রমণে রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে রূপগঞ্জ। মাত্র ৫৭ রানে প্রথম ৬ ব্যাটারকে হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় তারা। শেষে শেখ মাহাদী হাসান ৪৩ রানের ইনিংস খেললেও বড় ব্যবধানে ম্যাচ হারে রূপগঞ্জ। ৩৭.২ ওভারে ১৫৯ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। মোহামেডানের হয়ে ৩ উইকেট নেন তাসকিন, মিরাজ নেন ৪ উইকেট
