গুজরাটের সর্বনিম্ন সংগ্রহের দিনে দিল্লির জয়
-
1
নিলামের আলো কাড়লেন মুস্তাফিজ, কেকেআরে রেকর্ড ৯.২০ কোটি
-
2
আইপিএল নিলামে নাম ডাকাই হয়নি পাঁচ বাংলাদেশির, তাসকিনকে নিতে আগ্রহ ছিল না কারও
-
3
কিপটে বোলিংয়ে বার্তা, বিগ ব্যাশের মঞ্চে রিশাদের অভিষেক
-
4
নিলাম শেষে এক নজরে আইপিএলের ১০ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
-
5
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে গ্রুপ সেরা বাংলাদেশের যুবারা, সেমিতে প্রতিপক্ষ পাকিস্তান
গুজরাটের সর্বনিম্ন সংগ্রহের দিনে দিল্লির জয়
গুজরাটের সর্বনিম্ন সংগ্রহের দিনে দিল্লির জয়
আইপিএল ইতিহাসে গুজরাট টাইটান্সের এমন রেকর্ড আর নেই। প্রথমবারের মতো এত কম রানে অলআউট হয়েছে দলটি। আহমেদাবাদে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৮৯ রানে গুটিয়ে যায় গুজরাট। এটি মৌসুমে কোনো দলের সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ। এই রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৫৩ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে দিল্লি।
টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে গুজরাট। উইকেট হারানোর পসরা শুরুতেই বসে গুজরাট শিবিরে। দলীয় অধিনায়ক শুবমান গিল দলীয় ১১ রানে ফেরেন। সেই থেকে শুরু করে একে একে উইকেট হারিয়েছে তারা।
দলের রান যখন ৪৮, তখন ৬ উইকেট নেই গুজরাটের। ততক্ষণ পর্যন্ত সাই সুদর্শনের ১২ রান ছিল ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। তা ভেদ করে যাওয়ার সামর্থ্য দেখিয়েছেন রাশিদ খান। এই আফগান তারকা ২৪ টি বল মোকাবিলা করেন, রান করেন ৩১ টি। রাশিদ যখন ফেরেন গুজরাটের ৯ উইকেট পড়ে যায় তখন।
১৮তম ওভারের প্রথম বলে রাশিদ ফেরার তৃতীয় বলে আরেক আফগান নুর আহমাদ আউট হন। তাতে ৮৯ রানে শেষ হয় গুজরাটের ইনিংস।
দিল্লি ক্যাপিটালসের পক্ষে বল হাতে মুকেশ কুমার সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন। ইশান্ত শর্মা ও ট্রিস্টান স্টাবস দুজনেই ২ টি করে উইকেট নিয়েছেন। খলিল আহমেদ ও আক্সার প্যাটেল একটি উইকেট করে উইকেট সংগ্রহ করেন।
অল্প রানে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বেশ আক্রমণাত্মক ছিলেন দিল্লি ওপেনার জ্যাক ফ্রেশার ম্যাকগার্ক। দলীয় ২৫ রানের মাথায় ২ চার ও ২ ছক্কার সাহায্যে ১০ বলে ২০ রান করে বিদায় নেন ম্যাকগার্ক।
আরেক ওপেনার প্রিথবি শ এর ব্যাটে এদিন রান আসেনি কাঙ্ক্ষিত। ম্যাকগার্ক ফেরার কিছু বাদে তিনি ফিরেছেন ৭ রান করে।
অভিষেক পোরেল ও শাই হোপ মিলে খেলা শেষ করবেন এমন মনে হচ্ছিল। তবে এই দুই ব্যাটার ফিরেছেন কাছাকাছি সময়ে। অর্থাৎ দলীয় ৬৫ রানে অভিষেক এবং দলের রান ৬৭ থাকতে ফিরেছেন হোপ।
জিততে গিয়ে ৪ উইকেট হারাতে হয়েছে দিল্লিকে। রিশাব পান্ট ও সুমিত কুমার শেষপর্যন্ত ক্রিজে ছিলেন। পান্ট ১১ বলে ১৬ রানে এবং সুমিত ৯ বলে ৯ রানে।
